আজকে আমরা কথা বলবো কক্সবাজারের সেরা তিনটি দর্শনীয় স্থান নিয়ে। এখন পর্যন্ত আপনি যদি কক্সবাজার না যেয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক উপকার এনে দেবে। কারণ এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব কক্সবাজারের সেরা তিনটি দর্শনীয় স্থান নিয়ে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর বৃহত্তম বালুময় সমুদ্র সৈকত-কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ১২০ কিলোমিটার আয়াতন নিয়ে গঠিত যার বিশেষত হলো পুরো সৈকতটি বালুকাময়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণকারীদের জন্য রয়েছে৷ কটেজ, হোটেল, স্পট ইত্যাদি যা ভ্রমণ কারীদের করে আরো মুগ্ধময়। পর্যটন কেন্দ্রটিতে নির্মাণ হয়েছে বেশ কয়েকটি ব্যক্তিগত মালিকানাহীন হোটেল।
তাছাড়া পর্যটক আমন্ত্রণকারীদের জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্ট্রিট৷ ফ্রুট হাউস। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অত্যাধুনিক হোটেল এবং উন্নত মানের স্পট কেন্দ্র। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের প্রকৃতি মধুময়। এছাড়াও পর্যটকদের জন্য এখানে একটি ঝিনুকের মার্কেট গড়ে উঠেছে। এখানে ২৫টিরও বেশি ৫ তারকা হোটেল রয়েছে।
দ্বিতীয় স্থানটি হচ্ছে আমাদের সবার প্রিয়
সোনার্দিয়া দ্বীপ - সোনার্দিয়া দ্বীপ কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলায় অবস্থিত। এই ছোট্ট সুন্দর দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিলোমিটার কক্সবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে এটি মহেশখালী দ্বীপ থেকে একটি খাল দ্বারা পৃথক করা হয়েছে।
সুন্দর মধুময় প্রকৃতি এবং বিভিন্ন জালস পাখি ৷ দ্বারা দীপ্তির সৌন্দর্য আরতি গ্রহণ করে তুলেছে ধরেছে । দ্বীপটি বালুকাময় এবংঝিনুক দ্বারা বিশেষত। পর্যটকদের জন্য রয়েছে সৌন্দর্যময় মধুময় প্রকৃতি এবং প্রকৃতির আলোচ্য নির্মাণ যা পর্যটকদের পরে আরো রোমাঞ্চকর
তৃতীয় স্থানটি ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক- ডুলাহাজারী সাফারি পার্কটি কক্সবাজার সদর থেকে ৪৮ কিলোমিটার উত্তরে এবং চকলিয়া থানা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত।
মূলত এটি একটি হরিণ প্রচলন কেন্দ্র হিসেবে পার্কটি ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পার্কটি ৯০০ হেক্টর এলিটে যুক্ত বিস্তৃত।এবার টি পশুপাখি দিয়ে বিস্তৃত এবং পরিবারের সবাইকে নিয়ে এ পার্কটি ভ্রমণ করা অন্যতম মৌলিক একটি সিদ্ধান্ত।